ওষুধ ছাড়াই মুক্তি মিলবে ডায়াবেটিস চিরতরে!

ওষুধ ছাড়াই মুক্তি মিলবে চিরতরে! সুন্দর জীবন-যাপনে তেলাকুচা পাতার উপকারিতা সর্ম্পকে আমাদের সকলেরই জানা উচিৎ। আমরা যেমন সুস্থ এবং সুখী জীবনের অধিকারি হতে চাই, ঠিক তেমনি সুস্থ ও সুখী জীবনের মূলে তেলাকুচার পাতার উপকারিতা এবং দৈনন্দিন জীবনে এর ব্যবহার নিয়ে  আপনাদের সামনে হাজির হয়েছে।

যে সকল মারাত্নক বা মরনবেধি রোগ রয়েছে তার মধ্যে ডায়াবেটিস (Diabetes) অন্যতম। ভারতবর্ষে প্রায় ছয় কোটি ত্রিশ লক্ষ মানুষ এই ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত। যা টোটাল জনগনের ৭.০১%। আর সমগ্রবিশ্বে প্রায় দশ কোটি আশি লক্ষ মানুষ এই ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত। যা টোটাল জনগনের ৮.০১%। ভারত বর্ষে প্রতি বছর প্রায় দশ লক্ষ মানুষ ডায়াবেটিস রোগে মারা যায়। তাই রোগটিকে কখনও অবহেলা করা উচিৎ নয়।

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় হবে

আজকের আলোচনায় আমরা জানব ডায়াবেটিস কি, এর টাইপস/ধরন গুলি কি কি আছে, কি কারনে ডায়াবেটিস হয়, ঝুকিপূণূ কারন গুলি কি কি এবং এর ম্যানেজমেন্ট বা ব্যবস্থা পদ্ধতি। তার সাথে সাথে আমরা এর সঠিক পরিচর্যা সম্পর্কে জানব। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করতে আপনাদের সাহায্য করবে।

আজকের আলোচনায় ডায়াবেটিস সম্পর্কে সমস্থ ধারনা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। প্রথমে জেনে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস কি?

আমাদের রক্তে গ্লুকোজ (Glucose) বা শর্করার পরিমান বেড়ে যাওয়াকে আমরা ডায়াবেটিস বা মধুমেহ বলে থাকি। গলুকোজ (Glucose) বা শর্করা কেন বাড়ে আমাদের শরীরে সেই বিষয়ে এবার জানব। আমাদের শরীরে প্যানক্রিয়াস নামক এক অর্গানের বিটাসেল থেকে এক ধরনের হর্মন নিঃসৃত হয় যার নাম ইনসুলিন।

এই ইনসুলিন (Insulin) এর কাজ কি? এই ইনসুলিন আমাদের ব্লাড ষ্টোন (blood stone) থেকে গ্লুকোজ বডিসেলে ট্রান্সফার করতে সাহায্য করে। যদি প্যানক্রিয়াস এই ইনসুলিন প্রডিউস করা বন্ধ করে দেয় অথবা কম মাত্রায় প্রডিউস করে অথবা মানুষের বডিসেলে ইনসুলিন রেজিস্টেন্ট হয় তাহলে মানুষ ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হবে। তাহলে বিষয়টি বুঝতে পারছেন।

ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

প্রকারভেদঃ এখন আমরা ডায়াবেটিসের টাইপস বা প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করব- ডায়াবেটিস মিলিটাস প্রধানত দুই প্রকারের হয়। একটি হল টাইপস ১ (ওয়ান) ডায়াবেটিস মিলিটাস। আর একটি হল টাইপস ২ (টু) ডায়াবেটিস মিলিটাস।

টাইপস ১ ডায়াবেটিস কি?

টাইপ ১ ডায়াবেটিস এ প্যানক্রিয়াসের বিটাসেল (Beta cell) নিজের থেকে ধবংশ হয়ে যাওয়ার কারনে প্যানক্রিয়াস ইনসুলিন প্রডিউস করা বন্ধ করে দেয়। যার ফলে আমাদের ব্লাড ষ্টোন থেকে গ্লুকোজ বডিসেলে ট্রান্সফার হতে পারেনা। এজন্য বাহির থেকে ইনসুলিন আমাদের বডিতে ইনজেক্ট করতে হয়। একেই আমরা বলে থাকি টাইপ ১ ডায়াবেটিস।

মুলত ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস। বাহির থেকে ইনসুলিন ইনজেক্ট না করলে এই ডায়াবেটিস কখনই নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হবেনা। তাই একে ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিসও বলা হয়ে থাকে।

টাইপ ২ ডায়াবেটিসঃ টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে হতে পারে প্যানক্রিয়াস খুব কম মাত্রায় ইনসুলিন প্রডিউস করে যা আমাদের বডির রিকোয়ারমেন্টের থেকে অনেক কম অথবা আমাদের বডিসেল গুলি ইনসুলিন রেজিস্টেন্ট হয়ে যায়। যার ফলে ব্লাড ষ্টোন থেকে বডিসেলে কিছু মাত্রায় গ্লুকোজ ট্রান্সফার হতে পারে।

আর বাকি যে গ্লুকোজ, সেটা ব্লাড ষ্টোনে রয়ে যায়। যার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। একেই বলা হয় টাইপ ২ ডায়াবেটিস। তাহলে আশা করি আপনারা টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পেরেছেন। যদি এই দুই প্রকারের ডায়াবেটিস সম্পর্কে কোন প্রকার সন্দেহ থাকে তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন।

 

ডায়াবেটিসের লক্ষন গুলি কি কি ?

১। মূখ এবং গলা শুকিয়ে যাওয়া।
২। প্রচন্ড তৃস্না/পিপাসা অনুভব করা।
৩। মূখের মধ্যে সবসময় এক ধরনের মিস্টি স্বাধ অনুভব করা।
৪। অতিরিক্ত খিদে পাওয়া, ঘনঘন মুত্র ত্যাগ/প্রসাব করা এবং
৫। বাহির থেকে কোন আঘাত পেলে যে ‘ঘা’ সৃষ্টি হয়, সেই “ঘা” তারাতারি শুকাবেনা।

কি কি কারনে ডায়াবেটিস হতে পারেঃ

১। প্রয়োজনের তুলনায় অধিক ঘুমালে (বিশেষ করে দিনের বেলায়)।
২। খুব বেশি মিষ্টি যাতীয় খাবার খেলে। আবার কার্বোহাইড্রেড যাতীয় খাবার যেমনঃ আলু, চাল, চর্বি যাতীয় মাছ, মাংশ এই যতীয় খাবার বেশি খেলে।
৩। খুব বেশি মেন্টালস্টের্জ বা মানুষিক চাপ থাকলে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।
৪। যদি আপনি অনেক দিন ধরে পিজিক্যালি ইনএকটিভ হয়ে থাকেন অর্থাৎ আপনি ফিজিক্যালি/শারীরিক কোন কাজ- কর্ম না করেন সেক্ষেত্রে আপনার ডায়াবেটিস হওয়ার আশংখ্যা অনেক গুন বেড়ে যায়।

 

ডায়াবেটিস থেকে মুক্তির উপায়

জেনেটিক কারনঃ

১। যদি আপনার পরিবারের কোন সদস্যের ডায়াবেটিস থাকে সেক্ষেত্রেও আপনার ডায়াবেটিস হওয়ার আশংখ্যা থেকে যায়। কারন ডায়াবেটিস জিন ঘঠিত রোগের মধ্যে অন্যতম।
২। যদি আপনার ওজন পরিমানের চেয়ে অনেক বেশি হয়। অর্থাৎ আপনি যদি ওভার ওয়েট হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার এই রোগ হওয়ার সুযোগ অনেক বেশি।
৩। বয়সের ক্ষেত্রেঃ ইন্ডিয়াতে এবং সমগ্র বিশ্বে যত মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের গড় বয়স হল ৪২.৫ বছর।
৪। যদি আপনি হাই ব্লাড পেসার/হাইপার টেনসন, হাই ক্লোসটেরল, হাই টাইগ্রেসাইট এসকল রোগে আক্রান্ত থাকেন সেক্ষেত্রে ডায়াবেটিস হওয়ার সুযোগ অনেক গুন বেড়ে যায়। তো বন্ধুরা এই সকল হল ডায়াবেটিস হওয়ার প্রধান কারন/লক্ষন।

তেলাকুচা পাতার উপকারিতা: অধিকাংশ মানুষের মধ্যে একটি ধারনা জন্মায় যে, ডায়াবেটিস যদি ধরা পরে তাহলে হয় সাড়া জীবন ঔষধ সেবন করতে হবে অথবা ইনসুলিন নিতে হবে। ডায়াবেটিস কখনই একেবারে ভাল হওয়ার মত রোগ নয়।

কিন্তু আয়ুর্বেদ মতে এটি সম্পুর্ন ভূল। আপনাকে কখনই সাড়া জীবন ঔষধ বা ইনসুলিন নিতে হবেনা। আপিনি শুধুমাত্র প্রাকৃতিক ভেষজের ওপর নির্ভরশীল থাকেন। এই ভেষজ আপনাকে এক সময় চিরতরে ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করবে। কোন ধরনের ঔষধ লাগবেনা। যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা আমার দেওয়া নিয়মাবলী সঠিকভাবে পালন করবেন। আশা করি আপনার জীবন থেকে ডায়াবেটিস চিরতরে নির্মুল হবে।

আজকের আলোচনায় সহজলভ্য এমন একটি ভেষজের কথা উল্লেখ করব যা, আপনারা অনেকে চিনেন বা জানেন। এই ভেষজের নাম “তেলাকুচা”। যাদের ডায়াবেটিস হয়েছে, যারা দীর্ঘদিন ধরে ইনসুলিন নিচ্ছেন বা ওষুধ সেবন করছেন, তারা আর দেরি না করে আজ থেকে তেলাকুচার পাতা সেবন শুরু করুন।

কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না

সেবন বিধিঃ

প্রথমে ৫ থেকে ৬ টি তেলাকুচার পাতা ডাটাসহ তুলে নিন। এগুলি পরিস্কার করে ভালভাবে থিতিয়ে/পিষিয়ে নিন এবং আধা কাপ পরিমান রস তৈরী করুন। এই রস প্রতিদিন খালিপেটে সকাল এবং সন্ধায় পান করুন। এভাবে ২১ দিন পর্যন্ত পান করলে আপনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবেন এবং এক সময় আপনার আর ডায়াবেটিস থাকবেনা ইশাল্লাহ।

যারা ইতিমধ্যে ওষুধ সেবন করেছেন কিংবা ইনসুলিন নিয়েছেন, তারা এর সঙ্গে তেলাকুচার পাতাও উপরের নিয়মে সেবন করুন। অতপর ওষুধ বা ইনসুলিনের মাত্রা ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন। কারন আপনি যে দীর্ঘ সময় ধরে ইনসুলিন নিচ্ছিলেন এরজন্য আপনার দেহে এক ধরনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া তৈরী হয়েছে।

এই কারনে আপনি ওষুধটাকে ধীরে-ধীরে ছাড়বেন। এভাবে এক সময় ছেরে দিন কিন্তু তেলাকুচার পাতাটা আপনি চালু রাখুন। এক সময় দেখা যাবে আপনার তেলাকুচার পাতাও আর লাগবেনা। আপনি এমনিতেই সম্পুর্ন সুস্থ হয়ে যাবেন।

অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে- যে সকল খাবার খেলে আপনার ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার আশংখ্যা থাকে সেগুলি পরিহার করাই উত্তম। সকল প্রকার তীব্র শর্করা জাতীয় খাবার সম্পুর্ন বন্ধ করে দিবেন। তবেই আশা করি আপনি মহান সৃস্টিকর্তার কৃপায় বাকি জীবন ডায়াবেটিস মুক্ত সুখে জীবন-যাপন করতে পারবেন।

ডায়াবেটিস রোগের মহৌষধ তেলাকুচা

তেলাকুচার বোটানিক্যাল নাম: Coccinia grandis বা Coccinia Cordifolia Cogn। এটি Cucurbitaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এবং ভেষজ নাম- Coccinia। প্রচলিত নাম- তেলাকুচা, তেলাকুচো, কুন্দ্রি শাক। এর ইংরেজি নাম ‘scarlet gourd’, ‘ivy gourd’, baby watermelon, little gourd বা gentleman’s toes। এটি ক্রান্তীয় অঞ্চলের লতাগাছ। এর অন্যান্য বৈজ্ঞানিক নামগুলো হলো Cephalandra indica (সিফালান্দ্রা ইন্দিকা) এবং Coccinia indica (কচ্চিনিয়া ইন্দিকা)। কানাড়া ভাষায় এর নাম ‘thonde kaayi’।

তেলাকুচা পাতার বিবরণঃ তেলাকুচা একটি লতানো উদ্ভিদ। এটি গাঢ় সবুজ রঙের নরম পাতা ও কাণ্ডবিশিষ্ট একটি লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। লতার কাণ্ড থেকে আকশীর সাহায্যে অন্য গাছের ওপর ভর করে উপরে উঠে। এর পাতা পঞ্চভূজ আকারের হয়,পাতা ও লতার রং সবুজ।

তেলাকুচা, বসতবাড়ির আশেপাশে, রাস্তার পাশে, বন-জঙ্গলে, নদীর ধারে জন্মায় এবং আপন গতিতে বংশবিস্তার করে। পুরাতন মূল শুকিয়ে যায় না ফলে গ্রীস্মকালে মৌসুমী বৃষ্টি হলে আবার নতুন পাতা গজায়। শীতকাল ছাড়া সকল মৌসুমেই তেলাকুচার ফুল ফুটে থাকে। ফল ধরার চার মাস পর পাকে এবং পাকলে টকটকে লাল রং হয়।

বিস্তৃতিঃ মিষ্টি তেলাকুচা এশিয়ার বিভিন্ন দেশসমুহে জন্মায় যেমন- বাংলাদে, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, ক্যাম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম এবং আফ্রিকাতেও দেখা যায়। (কি খেলে ডায়াবেটিস হবে না, দেখুন ভালকরে)।

খাদ্য পদ্ধতিঃ অনেক অঞ্চলে এটি বিভিন্ন সবজির সাথে শাক হিসেবেও খাওয়া হয়। এর পাতা,ফল ও কচি ডগা কোন কোন এলাকায় খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তেলাকুচার কাঁচা ফল তরকারী হিসেবে খাওয়া যায়, পাতা শাক হিসেবে রান্না করে খাওয়া যায়। কাঁচা ফল পটলের মত কেটে ভাজি করে খাওয়া যায় এবং এটি খুবই সুস্বাদু হয়।

তেলাকুচা পাতার উপকারিতা

পুষ্টিঃ চমৎকার স্বাদের পাশাপাশি তেলাকুচা অত্যান্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ওষুধি। বিশেষ করে ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ ভেষজ উদ্ভিদ। একশো গ্রাম তেলাকুচায় প্রোটিন ১.২ গ্রাম, ১.৪ মিলি গ্রাম আয়রন, ০.০৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি২ (রিবোফ্লোবিন), ০.০৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি১ (থায়ামিন), ১.৬ গ্রাম আঁশ এবং ৪০ মিলি গ্রাম ক্যালশিয়াম থাকে। তেলাকুচা ভিটামিন এ এবং সি সমৃদ্ধ। তাছাড়া এতে প্রচুর বিটা-ক্যারোটিন আছে যা, আমাদের জন্য অত্যান্ত উপকারি।

পাকা লাল টকটকে তেলাকুচা ফলের গুনাগুনঃ তেলাকুচা ফলে আছে ‘মাস্ট সেল স্টেবিলাইজিং’, ‘এনাফাইলেকটিক-রোধী’ এবং ‘এন্টিহিস্টামিন’ জাতীয় উপাদান। কবিরাজী চিকিৎসায় তেলাকুচা বেশ কিছু রোগে ব্যবহৃত হয়, যেমন- ডায়াবেটিস, জ্বর, শোথ (edema), হাঁপানি, ব্রংকাইটিস, জন্ডিস ও আমাশা।

 

প্রতিদিনের আপডেট সকল চাকরির খবর ২০২১ এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এখানে প্রকাশ করা হয়। দৈনিক চাকরির খবর, সাপ্তাহিক চাকরির খবর,  আজকের চাকরির খবর, সকল সরকারি/বেসরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১, দেশের সকল প্রকার কোম্পানি এবং এনজিও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২১ আমাদের ওয়েবসাইট  Jobsjoin24.com এ প্রকাশ করে থাকি।

বাংলাদেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের শিক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য, সরকারি-বেসরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, চাকরির পরীক্ষা, Admit কার্ড, পরীক্ষার রুটিন, সরকারি বেসরকারি বৃত্তি, উপবৃত্তি ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত সকল তথ্য সবার আগে পেতে আমাদের Facebook Page Jobsjoin24   Like দিন।

 

About Jobsjoin 24

Check Also

নয়নতারা ফুলের ৮টি উপকারিতা

নয়নতারা ফুলের ৮টি উপকারিতা

নয়নতারা ফুলের ৮টি উপকারিতা আমাদের সকলেরই ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নয়নতাঁরা ফুলের উপকারিতা সর্ম্পকে জানা উচিৎ। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *