ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করার নিয়ম ২০২২

ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করার নিয়ম ২০২২ আপনারা যারা নতুন ভোটার হয়েছেন এবং যারা অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড চেক এবং ডাউনলোড করতে চান তাদের জন্য আজকের পোস্টটি। Voter ID Card Check করার  এই পোস্টটি সম্পূর্ণ ভালো করে পড়ুন আপনার ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত সব সমাধান করতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক 2022 ও ডাউনলোড করতে আমাদেরকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারতেছেন না। তাই এই পোস্টটি যদি আপনি ভালো ভাবে ফলো করেন তাহলে অনেক সহজেই আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন, এবং ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। তাহলে শুরু করা যাক আজকের ভোটার আইডি কার্ড চেক করার পদ্ধতিটি।

ভোটার আইডি কার্ড চেক ২০২২ 

Voter id card check in online: আমরা অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার জন্য একটি আবেদন ফরম পূরণ করতে হয়, এবং পরবর্তীতে এই আবেদন ফরম নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়ার পর আমাদের ফটো এবং ফিঙ্গার দিয়ে থাকে। এই সময় ভোটার আইডি কার্ড চেক বা পরবর্তীতে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি স্লিপ দেওয়া হয় যেখানে ৯ ডিজেটের একটি নাম্বার থাকে আমরা এই নাম্বারের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করব। নিচের ছবির মত স্লিপ দেওয়া হয়।

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার ধাপসমূহ

প্রথমে আপনার মোবাইলের বা কম্পিউটারের যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন এবং গুগলে সার্চ করুন. NID Card Check, সর্ব প্রথম services.nidw.gov.bd এ ওয়েবসাইট আসবে সেই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। তখন নিচে দেওয়া পিকচারের মত হোম পেজ আপনার সামনে আসবে।

আপনি নতুন ভোটার হয়েছেন তাই আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে আপনি রেজিস্ট্রেশন অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনি পরের ধাপ পড়ুন।

NID Card চেক করার জন্য রেজিস্ট্রেশন অপশনে ক্লিক করার পর উপরের পিকচারের মত পেইজ ওপেন হবে এখানে প্রথমে ২ টি অপশন রয়েছে একটি হল ফর্ম নাম্বার এবং আরেকটি হল ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার,  এই দুই মাধ্যমেই ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে হবে, যেহেতু আপনি নতুন আইডি চেক করবেন তাই এখনও ভোটার আইডি কার্ড পাননি তাই আপনার কাছে এন আইডি কার্ডের নাম্বার নেই আপনি স্লিপ নাম্বার দিয়ে চেক করবেন।

বিঃদ্রঃ: আপনার কাছে যদি ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার থাকে তাহলে আপনি ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়েও চেক করতে পারবেন। এখানে স্লিপ নাম্বার দিয়ে দেখানো হয়েছে।

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন জানতে ভিজিট করুন

পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবেন অনলাইনে

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার প্রথম ধাপ।

আপনি ফরম নাম্বারের (স্লিপ নাম্বার) নয় ডিজিটের নাম্বার প্রথম লাইনে বসাবেন, অথবা ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বসাবেন যদি থাকে, তার পর আপনার জন্ম তারিখ সঠিক ভাবে বসাবেন, এবং একটি কেপচার দেওয়া রয়েছে এটি দিয়ে ভোটার আইডি চেক করতে সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন। পরের ধাপ পড়ুন।

জাতীয় পরিচয়পত্র চেক এর দ্বীতিয় ধাপ

নাম্বার জন্ম তারিখ দেওয়ার পর এখন আপনার অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন দিবেন আপনার ভোটার এলাকার নাম জেলার নাম বিভাগের নাম সব কিছু ভোটার আইডি কার্ডে যেভাবে দেওয়া রয়েছে ঠিক সেভাবেই দিবেন ভুল হলে আপনার রেজিস্ট্রেশন হবে না তাই সঠিক ভাবে বসাবেন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক তৃতীয় ধাপ

এই ধাপে আপনার মোবাইল নাম্বার ভিরিফাই করতে হবে আপনি ভোটার ফরম দেওয়ার সময় যে মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন এই পেইজটিতে নাম্বারটি সো হবে আপনি চাইলে চেইন্জ অপশনে ক্লিক করে চেঞ্জ ও করতে পারবেন। কোডের জন্য ক্লিক করবেন আপনার ফোনে একটি কোড আসবে এই কোডটি এখানে বসাবেন এবং পরবর্তী ধাপের জন্য ক্লিক করবেন।

ভোটার আইডি কার্ড ফেইস ভেরিফাই

নাম্বার ভিরিফাই শেষ হওয়ার আপনার সামনে নতুন একটি পেজ আসবে এই পেইজটিতে আপনি NID Wallet ইন্সটল করতে হবে এবং আপনার ফেইস ভেরিফাই করতে হবে নিচের ছবির প্রতি লক্ষ্য করুন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য ফেইস ভেরিফাই করার প্রয়োজন হয়। আইডি কার্ড চেক করতে ফেইস ভেরিফাই কিভাবে করবেন তার সহজ উপায় আমরা বলে দিচ্ছি যাতে আপনি সহজে করতে পারেন ফেইস ভেরিফাই এবং এন আইডি কার্ড চেক।

স্টেপ ১. NID Wallet নামের একটি অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে এর জন্য প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলের প্লে স্টোর ওপেন করে সার্চ করুন NID Wallet এন আইডি ওয়ালেট সার্চ করার পর প্রথমে যে অ্যাপ আসবে আপনি ইন্সটল করে নিন।

স্টেপ ২. অ্যাপ ইন্সটল করার পর আপনি ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার যে ধাপে ছিলেন সেখানে লাল বটমে ক্লিক করবেন যাতে লেখা রয়েছে Tap to open NID Wallet ক্লিক করার পর আপনি আপনার ইন্সটল করা অ্যাপ নিচে দেখবেন ক্লিক করার সাথে সাথে ভেরিফাই করার জন্য অপশন পেয়ে যাবেন।

স্টেপ ৩. আপনার ফেইস ভেরিফাই কমপ্লিট হওয়ার পর অটোমেটিকলি আপনি ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার যে ধাপে ছিলেন সে ধাপে নিয়ে যাবে এবং আপনি আপনার ফেইস ভেরিফাই সাকসেসফুল দেখতে পাবেন।

 

আপনি উপরে দেওয়া ফেইস ভেরিফাই করার নিয়ম অনুসরণ করে ভেরিফাই করার কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবেন। আপনি যখন ফেইস ভেরিফাই করা শেষ করে নিবেন তারপর ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য পরবর্তী ধাপে অটোমেটিকলি নিয়ে যাবে। ফেইস ভেরিফাই করতে আপনি লাল বটমে ক্লিক করলে আপনাকে অ্যাপস ডাউনলোড করার জন্য একটি পেইজ আসবে আপনি ডাউনলোড করার আবার লাল বটমে ক্লিক করলে নিচে দেখবেন NID Wallet apps টি আসবে অ্যাপসে ডুকার পর বাকি সব বুঝতে পারবেন। ভেরিফাই কমপ্লিট হলে পরের ধাপ পড়ুন।

ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করার ৫ম ধাপ

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য যখন আপনি ফেইস ভেরিফাই করা শেষ করবেন তখন অটো আরেকটি পেইজ আসবে এবং প্রফাইল পিকচার এবং বাকি ভোটার তথ্য সো হবে এবং এখানে একটি পাসওয়ার্ড সেটাপ করতে বলবে চাইলে আপনি পাসওয়ার্ড করতে ও পারেন আবার চাইলে না দিয়ে আপনি সামনের ধাপে যেতে পারবেন, পাসওয়ার্ড সেটাপ করলে লাভ এটিই যে আপনি পরবর্তিতে যদি আপনি আবার আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চান বা ডাউনলোড করতে চান তাহলে অনেক সহজেই করতে পারবেন এটি।

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন?

পরবর্তী স্টেপে আপনি যদি পাসওয়ার্ড সেটাপ করেন তাহলেত ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে পরের ধাপে যাবেন। আর যদি চান তাহলে এড়িয়ে যেতে ও পারেন, এই পেইজটিতে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য দেওয়া পাবেন এবং সাইটে আপনার আইডি কার্ডের ডাউনলোড অপশন ও দেখতে পাবেন, ডাউনলোডে ক্লিক করলে আপনার আইডি কার্ড ডাউনলোড হয়ে যাবে।

ডাউনলোড কমপ্লিট হওয়ার পর আপনি নিচের পিকচারের মত আপনার আইডি কার্ড দেখতে পাবেন।

এখন‌ আপনি এই কার্ডের মাধ্যমে আপনার সকল কাজ করতে পারবেন। চাইলে আপনি প্রিন্ট করে আপনার যে সব কাজে প্রয়োজন আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

কোন কিছু না বুঝে থাকলে কমেন্ট করবেন আপনাকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে এবং সবাই ভালো থাকবেন এবং পোস্টটি শেয়ার করবেন।

বিঃদ্রঃ পোস্টটি পড়ে না বুঝে থাকলে একদম নিচে ভিডিও দেওয়া আছে দেখে নিবেন আশা করি বুঝতে পারবেন কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড চেক করবেন অনলাইনে।

ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে?

আপনার ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগবে? সাধারণত ভোটার নিবন্ধন এর ২০/২৫ দিনপর আপনি আপনার মোবাইলে যদি উপরের দেওয়া দেওয়া ধারাবাহিক ধাপ গুলো অনুসরণ করে ভোটার আইডি কার্ড চেক করেন তাহলে এনআইডির কপি দেখতে পারবেন আপনি চাইলে অনলাইন কপি ডাউনলোড করে আপনার সকল কাজ করতে পারবেন। , তারপর তারাই আপনাকে আপনার থানার নির্বাচন কমিশনে পাঠিয়ে দিবে। আর হার্ডকপি আসতে একটু সময় লাগবে। তবে যখন আসবে তখন আপনার মোবাইল ম্যাসেজে জানিয়ে দিবে। আপনি আপনার নির্বাচন কমিশনে গিয়ে খুজ করলে পেয়ে যাবেন।

 

ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করার প্রয়োজন কেন হয়?

ভোটার আইডি কার্ড চেক 2022 ও ডাউনলোড করার প্রয়োজনীয়তা তখন হয় যখন আমরা নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে আইডি কার্ড টি হাতে না পায়, তখন আমাদের ভোটার আইডি কার্ডটি হয়েছে কিনা বা অনলাইনে এসেছে কি না এই সব কারনেই ভোটার আইডি কার্ড চেক করার প্রয়োজন পড়ে সাধারণত।

অনেক সময় আমরা অনেকেই ভোটার আইডি কার্ড টি আমাদের সাথে রাখতে পারি না। বিভিন্ন সময় ঘর থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর এন আইডি কার্ডের প্রয়োজন পড়ে এ সময় যদি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি আমাদের সাথে থাকে তাহলে অনলাইন কপির মাধ্যমে এই কাজটি করতে পারি।

এবং সব থেকে বড় সুবিধা হলো আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি আপনি দেশে হন বা বিদেশে হন যেকোনো জায়গায় থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে আপনার যেকোন কাজ সম্পূর্ণ করতে পারবেন

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সংক্রান্ত প্রশ্ন এবং উত্তর।

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত একটি আর্টিকেল আমাদের ব্লগে রয়েছে প্রয়োজন হলে দেখতে পারেন। তাহলে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন নিয়ে প্রশ্ন ও উত্তর দেখে নিন।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ড কতবার সংশােধন
করা যায়?
উত্তরঃ একটি ভোটার কার্ড বার বার সংশােধন করা
যাবেনা একটি কার্ড মাত্র এক বার আপনি সংশােধন
করতে পারবেন। তবে আপনার সংশোধনের কারণ যুক্তিযুক্ত না হলে কোন রকম
সংশােধন হবে না।

প্রশ্নঃ আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ভুল হয়ছে আপনার কাছে কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশােধন করবেন?
উত্তরঃ আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ঠিক না থাকলে আর যদি আপনার কাছে কোন দলিল না থাকে তাহলে এটা সংশােধন করার জন্য আপনার নিকটস্থ থানা বা জেলা নির্বাচন কমিশনের অফিসে আপনাকে আবেদন করতে হবে। তাঁরা আপনাকে সবকিছু বুঝিয়ে দিবে।

প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ আপনার যদি ভোটার আইডি কার্ডের স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চান তাহলে অবশ্যই করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে নতুন সাক্ষর এর নমুনা এবং গ্রহণযোগ্য কারণ সহ আবেদন করতে হবে। আর মাত্র একবারই পরিবর্তন করতে পারবেন আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সাক্ষর।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ডের বয়স বা জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার উপায় কি?

উত্তরঃ জন্ম তারিখ বা বয়স পরিবর্তনের জন্য আপনি এখন যে তারিখ দিতে চাচ্ছেন সে তারিখ আপনার SSC এবং HSC সার্টিফিকেট অনুযায়ী হলে আপনি আবেদন করতে পারবেন এ ক্ষেত্রে আপনার সকল সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন সহ আবেদন করার সময় সাবমিট করতে হবে।

প্রশ্ন: আমার ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেছে, কিভাবে আমি আমার NID উদ্ধার করতে পারি?

উওর: আমাদের সকল মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস হচ্ছে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড। এখন যদি আমরা ভোটার আইডি কার্ডটি হারিয়ে ফেলি বা কোনো ভাবে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আমাদেকে নানা রকম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই আমাদের সবার উচিত ভোটার আইডি কার্ড টি খুব যত্ন সহকারে সেইফে রেখে দেওয়া। এসবের পরেও যদি আপনার আইডি কার্ডটি হারিয়ে যায় তাহলে নিম্নের ধাপ গুলো ফলো করে আপনি আপনার আইডি কার্ডটি সংগ্রহ করতে পারবেন খুব সহজেই। আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে, প্রথমে আপনার নিকটস্থ থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে হবে। এরপর এই ডায়েরী (জিডি)স্কেন কপি আপলোড করে অনলাইনে আইডি কার্ডের রিইস্যুর আবেদন করতে হবে। আবেদন অনুমোদন হওয়ার সাথে সাথেই অনলাইন থেকেই ভোটার আইডি কার্ড/জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ Bangladeshe ভোটার হওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে এবং কত দিনের মধ্যে ভোটার স্মার্ট আইডি কার্ড হাতে পাওয়া যায়?

উওরঃ আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী আপনার পরিচিত, জন্ম নিবন্ধন, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, স্টুডেন্ট হলে এসএসসি এইচএসসি সার্টিফিকেট এবং মার্কশিট এবং আপনার উপস্থিতি আর কিছুই লাগবে না। আমি ২০১৪ সালে ভোটার নিবন্ধন করে ২০১৬ সালের প্রথম দিকে স্মার্ট এন আইডি কার্ড পেয়ে গেছিলাম কিন্তু এখন সর্বোচ্চ ২১ থেকে ৩০ দিনের মধ্যেই আপনার স্মার্ট এন আইডি কার্ড অনলাইন কপি পেয়ে যাবেন বলে আশা করি, তবে ঢাকার শহরের বাইরে হলে অনেক সময় লাগবে।

প্রশ্নঃ ভোটার নিবন্ধনের কতদিন পর NID কার্ডের অনলাইন কপি পাওয়া যায়? এবং কিভাবে অনলাইন কপি পেতে পারি?

উওরঃ ভোটার নিবন্ধন এর ২০/২৫ দিনপর আপনি আপনার মোবাইলে মাধ্যমে উপরের ভোটার আইডি কার্ড চেক করার ধাপসমূহ ফলো করে এনআইডির কপি পেয়ে যাবেন, এবং হার্ডকপি আসতে একটু সময় লাগবে এবং সেটাও মোবাইল ম্যাসেজে জানিয়ে দিবে। বা আপনি আপনার নির্বাচন কমিশন অফিসে যোগাযোগ করলে পেয়ে যাবেন।

প্রশ্নঃ আমি এখনও ভোটার হইনি। আমি যদি এখন নতুন ভোটার হওযার জন্য আবেদন করি, তাহলে কতদিন পরে ভোটার আইডি কার্ড আমার হাতে পাব?

উওরঃ ভোটার আইডি কার্ড হাতে পেতে অনেক সময় লাগবে তবে অনলাইনে আবেদন করে জমা এবং ছবি তোলা ফিন্গার দিয়ে আসার ২০ দিন পর আপনার মোবাইল থেকে উপরের দেওয়া ধাপ গুলো অনুসরন করে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে চেক করলে পেয়ে যাবেন।

প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ড বানানোর জন্য ছবি তুলে এবং প্রয়োজনীয় সব কিছু দেবার পর, ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন সময় লাগে?

উওরঃ ২০-৩০ সময় লাগবে এবং কিন্তু এটি অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে আর পাওয়ার জন্য একটু সময় লাগবে আপনি আপনার নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করলে তারা বলে দিবে।

প্রশ্নঃ আমি এখন বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?

উত্তরঃ না উওলন করতে পারবেন না। তবে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রশ্নঃ আমার ভোটার কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?

উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।

প্রশ্ন: আইডি কার্ড/জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?

উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ আমার বিভিন্ন দলিলে বা কাগজপত্রে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?

উত্তরঃ আপনার এসএসসি অথবা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। এবং ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে। লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ, এবং পাসপোর্ট, । ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।

প্রশ্নঃ fingerprint বা আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?

উত্তরঃ হ্যাঁ, অবশ্যই সনাক্ত করা সম্ভব।

প্রশ্নঃ একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক এন আইডি কার্ড পাওয়া সম্ভব?

উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। আপনার তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং অবশ্যই তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।

প্রশ্নঃ আমি নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজপত্রাদি প্রয়োজন হবে?

উত্তরঃ আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস.এস.সি বা এইচএসসি পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), আপনার ঠিকানা প্রমাণের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, টিআইএন (TIN) নম্বর (যদি থাকে)।

ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত আরোও অনেক প্রশ্ন এবং উত্তর রয়েছে, যে প্রশ্নগুলো আপনারও উপকার হতে পারে তাই ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত প্রশ্ন এবং উত্তর গুলো পড়ে আসেন।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন?

আপনার ভোটার আইডি কার্ডে যদি কোন সমস্যা থাকে যেমন ভোটার আইডি কার্ডের নামে ভুল অথবা জন্ম তারিখ ভুল রয়েছে অথবা অন্য কোন সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ID Card Check online সংশোধন করতে পারবেন এর জন্য কি কি করতে হবে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন।

স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড এবং চেক করার নিয়ম:

আপনার যদি স্মার্ট কার্ড হয়ে যায় এবং আপনি এখনো হাতে পাচ্ছেন না তাহলে আপনার জন্য করনীয় হল প্রথমে আপনি আপনার স্মার্ট কার্ড অনলাইনে চেক করে দেখুন যদি আপনার স্মার্ট কার্ড অনলাইনে চলে আসে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার উপজেলার নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করলে আপনার স্মার্ট কার্ড আপনার হাতে পেয়ে যাবেন তার জন্য প্রথমে আপনি আপনার স্মার্ট কার্ড চেক করে নিন চেক করার জন্য ভিজিট করুন

নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম:

আপনি যদি ভোটার না হয়ে থাকেন তাহলে আজই অনলাইনে ID Card Check online জন্য আবেদন করে নিন আপনার মোবাইল থেকে কিভাবে আপনি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করবেন এর জন্য আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন এবং দেখে দেখে অনলাইনে আবেদন করে ফেলুন নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য। ভিজিট করুন

About Jobsjoin 24

Check Also

Massage School Dallas Texas

The Secrets of Massage School Dallas Texas Empower Your Career

Massage School Dallas Texas offers comprehensive training programs for individuals interested in pursuing a career …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *